বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৯ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার ::
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার ৩নং মিরপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের মনোনয়ন দাখিলের শেষদিন বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত চেয়ারম্যান পদে ৭ প্রার্থী সহ ৬৭জন সম্ভাব প্রার্থী তাদের মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। তবে আওয়ামীলীগ ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী থাকলেও বিএনপির কোনো নেতা কর্মী মনোনয়ন পত্র দাখিল করেননি।
১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে চেয়ারম্যান পদে ৭, সংরক্ষিত ওয়ার্ডের নারী সদস্য পদে ১৩ ও সাধারণ সদস্য পদে ৪৭ জন সহ মোট ৬৭ জন প্রার্থী নির্বাচন অফিসে তাঁদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে আ.লীগ মনোনীত আবদুল কাদির ও জাতীয় পার্টি মনোনীত আব্বাছ মিয়া। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মাহবুবুল হক শেরিন, সাহাব আলী, আতিকুর রহমান, শওকত আহমদ ও আতাউর রহমান মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
সংরক্ষিত ১, ২, ৩ নং ওয়ার্ড থেকে নারী সদস্য পদে বর্তমান সদস্য আকজান বিবি, রাবিয়া বেগম, হাসনা হেনা ও রাহেলা আক্তার। ৪, ৫, ৬ নং ওয়ার্ড থেকে সরিফুল বেগম, সুন্দর মালা, নাজমিন আক্তার মিনা ও মোহন মালা। ৭, ৮, ৯ নং ওয়ার্ড থেকে পারুল রাণী পাল, মারুফা খানম, ফুল বেগম, ফিরোজা বেগম ও হাওয়ারুন্নেছা।
সাধারণ ১নং ওয়ার্ড থেকে শফিক আলী, লিটন আহমদ, ছইল মিয়া সুহেল, আবদুল আহাদ, খলিল উদ্দিন, হাবিব খান, জাবেদ খান ও সাজর আলী। ২নং ওয়ার্ড থেকে কমর উদ্দিন, সাহাব উদ্দিন, মাহবুব হোসেন ও সেলিম হোসেন। ৩নং ওয়ার্ড থেকে হোসেন রাসেল, আওলাদ আলী ও মাহমুদ মিয়া। ৪নং ওয়ার্ড থেকে বর্তমান সদস্য রফা মিয়া, হাফিজুর রহমান খালেদ, রুহেল মিয়া, আসাদুজ্জামান আনছার, হোসেন মিয়া ও আশিকুর রহমান। ৫নং ওয়ার্ড থেকে সাহেদ মিয়া, আজির উদ্দিন খান ও আবদুস শহীদ। ৬নং ওয়ার্ড থেকে মুজাম্মিল খান, নজির আলী ও ইমরান হোসেন। ৭নং ওয়ার্ড থেকে আনোয়ার আলী, আবদুল ওয়াহাব, আবদুল কদ্দুছ, হান্নান মিয়া, সেবুল আহমদ, রফিক উদ্দিন ও মাহমুদ আলী। ৮নং ওয়ার্ড থেকে ফয়জুর রহমান, আবুল হোসেন, আবদুল জলিল, ফরহাদ আহমদ, মোস্তাক আহমদ, ফয়জুল হক ও আলী হোসেন। ৯নং ওয়ার্ড থেকে নেওয়ার হোসেন, মইনুল গণি, নানু মিয়া, বদরুল গণি, সাজাদ খান ও মোস্তফা মিয়া।
জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার মুজিবুর রহমান বলেন, প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিল শেষ হয়েছে। আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর যাচাই-বাছাই, ২২ সেপ্টেম্বর প্রত্যাহার ও প্রতীক বরাদ্দ এবং ১৪ অক্টোবর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
তবে নির্বাচনে আ.লীগ ও জাপা অংশ গ্রহন করলেও বিএনপির কোন প্রার্থী না থাকার বিষয়ে দলীয় নেতাকর্মীরা জানান, আমাদের কেন্দ্রীয় নির্দেশে কোন প্রার্থী অংশ গ্রহন করেননি। মামলা সংক্রান্ত জটিলতায় দীর্ঘ ১৬ বছর পর নির্বাচন হওয়ায় প্রার্থী, ভোটার ও জনতার মধ্যে আলাদা উৎসব বিরাজ করছে।
Leave a Reply